Physical Address

304 North Cardinal St.
Dorchester Center, MA 02124

দুষ্টু মিষ্টি ধাঁধা উত্তর সহ | হট ধাঁধা উত্তর সহ

দুষ্টু মিষ্টি ধাঁধা উত্তর সহঃ আসসালামুয়ালাইকুম পাঠক, আপনি নিশ্চয়ই দুষ্টু মিষ্টি ধাঁধা উত্তর সহ, হট ধাঁধা উত্তর সহ খুঁজছেন আপনার প্রিয় বন্ধুদের সাথে ফান করার জন্য। তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। কারন আমাদের আজকের আর্টিকেলে আমরা মজার কিছু দুষ্টু মিষ্টি ধাঁধা নিয়ে সাজিয়েছি। যা আপনার পছন্দ হবে। এবং আপনি আপনার প্রিয় বন্ধুদের সাথে মজা করতে পারবেন। তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক সব ধাঁধা গুলো। আরও দেখুনঃ বাংলা সকল ধাঁধা

দুষ্টু মিষ্টি ধাঁধা উত্তর সহ

আরও দেখুনঃ ছবি তোলার স্টাইল | ছবি তোলার নতুন স্টাইল পিক | ছবি তোলার স্টাইল ২০২৩

দুষ্টু মিষ্টি ধাঁধা উত্তর সহ

১। এটার ভিতর ওটা দিয়া দুজনে রয় শুইয়া বাইরের লোকে যত ঠেলে , মুখটি মোটে নাহি খোলে।

উত্তরঃ দরজার খিল 

২। চিৎ করে ফেলে উপর করে এমন করা করে, গহ্না শুদ্ধ নড়ে । 

উত্তরঃ গয়না পড়ে শীল পাটায় মসলা বাটা 

৩। দৌড়িয়ে গিয়ে জরিয়ে ধরে করছে টানাটানি মধ্যখানে খিল মেরেছে ভিতরে পড়েছে পানি ।

উত্তরঃ খেজুর গাছ থেকে রস পড়া 

৪। জামাই এল কাজে বলতে পারিনা লাজে, আমার একটু কাজ আছে দুই ঠ্যাঙয়ের মাঝে ।

উত্তরঃ গাই দোহান 

৫। শুইতে গেলে দিতে হয় না দিলে ক্ষতি হয় ।

উত্তরঃ দরজার খিল 

৬. বন থেকে বাহির হয় ওঝা পাছায় লাঠি মাথায় বোঝা। এইটা কি?

উত্তর: আনারস।

৭। অল্প দিলে ভাল লাগেনা, বেশি দিলে বিষ শাশুড়ি বলে বৌকে আন্দাজ মত দিস ।

উত্তরঃ লবণ 

৮। ফুটোর মাঝে ডুকিয়ে নাড়াচাড়া করে কখনো বোজে, কখনো খুলে থাকে ঘরে ।

উত্তরঃ তালাচাবি 

৯। বিয়ের সময় দাদা দেয় একবার সারাজীবন বৌদি দেয় দেয় বারবার ।

উত্তরঃ সিঁদুর 

১০। ঢোকেনা, তবুও ঢোকাও কেন পরের মেয়ে কাদাও, পারলে উত্তর দাও? 

উত্তরঃ হাতের চুড়ি 

১১। আইছি কাজে, কইনা লাজে, আছে দুই লরা তার মাঝে ।

উত্তরঃ গাভির দুধ 

১২। ঘসা দিলে মিটে আশা নইলে পড়ে সব নিরাশা । 

উত্তরঃ ম্যাচ 

১৩। বুড়োদের ন’বার ছ’বার ছোকরাদের একবার ।

উত্তরঃ সুই সুতা পরান 

১৪। ফুটোর মধ্যে দিয়ে ফাটা, নড়েছরে পড়ে আঠা, বল, কি বুঝেছিস বেটা? 

উত্তরঃ দোয়াত, কলম কালি 

১৫। দুই ঠ্যাং ছড়াইয়া, মাঝে দিল ভরিয়া আপন কাজ করিয়া, পড়ে দেয় ছাড়িয়া ।

উত্তরঃ যাতি দ্বারা সুপারি কাটা 

১৬। হাত আছে পা আছে মাথা তার কাটা আস্ত মানুষ গিলে খায় বুক তার ফাটা ।

উত্তরঃ শার্ট 

১৭। পাচ বেটায় ধরে, বত্রিশ বেটায় করে এক বেটা ধাক্কিয়ে নেয় ঘরে ।

উত্তরঃ ভাত খাওয়া 

হট ধাঁধা উত্তর সহ

১৭। গলা জরিয়ে আসে রসিক যুবতী কোমরে বসায়ে সমতনে বসতি ।

উত্তরঃ কলসি 

১৮। বেটির নাম পার্বতী নাচতে নাচতে গর্ভবতী ।

উত্তরঃ নাটাই সুতা 

১৯। মুখেতে খেলে চুমু হাসে খল খল পেটের মাঝে শুধু জল করে ছল ছল । 

উত্তরঃ হুক্কা।

০০১. সাবান সোডা মাজন দিয়েও

ময়লা নাহি যায়

তিন অক্ষরে তারে ছাড়া

রন্ধনে সংশয় হয়। 

উত্তরঃ কয়লা।

০০২. মার্জনা করি আমি

যত মলিনতা

একশটি ভাই মিলে

বোঝায় একতা। 

নারীর হাত থাকি আমি

এত সম্মান

তবুও শ্রদ্ধাহীন,

কী আমার নাম?

উত্তরঃ ঝাঁটা।

০০৩. কোথাও কোন জল দেখিনা

মাঠের মাঝে জল

চার অক্ষরের নাম তার

কী এমন সে ফল?

উত্তরঃ তরমুজ।

০০৪. দিতে যদি দিতে হয় শ্বশুরকুলে দিই

আর যদি দিতে হয় পরপুরুষে দিই

বাপের ঘরে দেব কারে, লজ্জা করে ছিঃ

তুমি আমার আমি তোমার

তোমায় দেব কি?

উত্তরঃ ঘোমটা।

০০৫. বনের মাঝে আলো করা

সুন্দর সে টিয়া

সোনার মুকুট মাথায় দিয়ে

এলো বাহিরিয়া। 

উত্তরঃ আনারস।

০০৬. এখান থেকে দিলাম বৃষ্টি

ঐ গাছটি বড়ই মিষ্টি

উত্তরঃ আখ গাছ।

০০৭. আ-কার ই-কার হীন

বলো কোন গ্রাম

মোয়া হতে বল সোনা

সেই গ্রামের নাম। 

উত্তরঃ জয়নগর।

০০৮. ওপর থেকে পড়ল ছুরি

ছুরি বলছে ঘুরে পড়ি। 

উত্তরঃ বাঁশপাতা।

০০৯. গণপতি নয় তবে

সেও গুণধর

একদন্ড বলা যায়

লম্বা দেহ ধর। 

উত্তরঃ ঢেঁকি।

০১০. হাত নেই পা নেই

সব মানুষকে ধরে

প্রভাবে কাতর হয়

মাথা নুয়ে পড়ে। 

উত্তরঃ মাথা ধরাু।

০১১. বাঁদিক পাবে পেটটি কেটে

কাটলে মাথা -মূল্য

তিন অক্ষরের প্রিয় খাবার

নেই কিছু তার তুল্য। 

উত্তরঃ বাদাম।

০১২. তিন অক্ষরে নাম, কাঁচায় পাকায় খায়

প্রথম অক্ষর বাদ দিলে প্রাণটা চলে যায়,

শেষ অক্ষর বাদ দিলে মিষ্টি সে ফল

ঝটপট এখন আমায় নামটা খুলে বল

উত্তরঃ আমড়া।

০১৩. এমন একটি সুন্দর ফল

উপরে তার ফিটফাট

ভিতরে তার সদরঘাট। 

উত্তরঃ মাকাল ফল।

০১৪. তিন অক্ষরে প্রাণী জলের

পেট কাটলে নারীর গলে। 

উত্তরঃ হাঙর।

০১৫. বলছো দুবার দাম

ছুটছে নাকি ঘাম। 

উত্তরঃ দরদর।

০১৬. ছোট ছোট বেনো বনে

কত হরিণ চড়ে

দশ শিকারীর দল খোঁজে তায়

দুই শিকারী মারে। 

উত্তরঃ উকুন।

হাসির ধাঁধা উত্তর সহ 

০১৭. মা মেয়েতে একই সাথে

নদীতে নাও বাইতে থাকে। 

উত্তরঃ মাঝি (মা+ঝি)।

০১৮. এক ঠোঙা, ফুল ওঠে

মাথা বেঁকে থাকে

রোদে পোড়ে জলে ভিজে

চেন নাকি তারে। 

উত্তরঃ ছাতা।

০১৯. পাঁচ মেয়েকে তুলে দিল

বত্রিশ জনের ঘাড়ে

দূরে ছিল কর্তা-দিদা

টেনে নিল ঘরে। 

উত্তরঃ খাবার খাওয়া।

০২০. ডগায় খসখসে

গোড়ায় মধু

বলতে না পারে যে

সে এক ভোঁদু। 

উত্তরঃ আখ।

০০১. লাল টুকটুক ছোটমামা

গায়ে পরে অনেক জামা। 

উত্তরঃ পেঁয়াজ।।

০০২. যমজ ভাই যায় আসে

একবার গিয়ে না ফিরলে

ধরেতে না প্রাণ থাকে। 

উত্তরঃ শ্বাস-প্রশ্বাস।

০০৩.

ছোট্ট একটা ঘরে,

পঞ্চাশ টুপি পরা

সৈনিক বাস করে। 

উত্তরঃ দেশলাই।

০০৪. এরা বাপ বেটা ওরা বাপ বেটা

আমতলা দিয়ে যায়,

তিন খানা পাকা আম পেড়ে নিয়ে

সমান ভাগেতে খায়। 

উত্তরঃ বাপ-ছেলে-নাপিত।

০০৫. কাঁচায় তুলতুলে পাকায় সিঁদূর

যে না বলতে পারে সে ধেড়ে ইঁদুর। 

উত্তরঃ মাটির হাঁড়ি।

০০৬. চার রূপসী চার রং

মিলন হলে এক রং। 

উত্তরঃ পান-চুন-খয়ের-সুপারী।

০০৭. জন্ম দিয়ে মা কাহার

ফেলিয়া পালালো,

পাড়া প্রতিবেশী বুঝি

তাহারে পালিলো। 

উত্তরঃ কোকিল।

০০৮. অষ্ট চরণ য়োল হাঁটু

মাছ ধরতে যায় লাটু

শুকনো ডাঙায় পেতে জাল

শিকার ধরে চিরকাল। 

উত্তরঃ মাকড়সা।

০০৯. পিতার আদেশ পেয়ে কোন যোগীবরে

জননীর মাথা কাটে ভুমিতলে পাড়ে

কী তাহার নাম বল শাস্ত্রে আছে লেখা

বলতে কি পারো তার নাম আছে শেখা। 

উত্তরঃ পরশুরাম।

মজার হট ধাধা  

০১০. মন দিয়ে শোনা সবে

কালিদাসের ছন্দ

হাজার দুয়ারী ঘরে

স্বামী স্ত্রীতে বন্ধ। 

উত্তরঃ মশারি।

০১১. চারি দিকে কাঁটা বেত

মাথায় মুকুট খান সাহেব। 

উত্তরঃ আনারস।

০১২. সুখাদ্য মোটেও না তবু লোকে খায়

হুমড়ি খেয়ে অসর্তকে পড়ি এ ধরায়

বৃদ্ধরা খায় যদি, করে হায় হায়

যুবকে খেলে পরে লাজে মরে যায়। 

উত্তরঃ আছার।

০১৩. ওপার থেকে এলো বুড়ি

সাদা কাপড় পরে

মহানন্দে বসল খেতে

ঘাড় নেড়ে নেড়ে। 

উত্তরঃ বক।

০১৪. কোন দেশ ঝোলে গাছে

কোন দেশ বাজে

কোন দেশ বলো দেখি

তেল ঘিতে ভাজে। 

উত্তরঃ মরিচ, কাশী, পুরী।

০১৫. চৌদ্দ পুরুষ ডাকছে ‘মামা’ আমিও তাই ডাকি

সকলেরই মামা তিনি নাম তার কি জানি?

উত্তরঃ চাঁদ-সূর্য।

০১৬. কোন ফলের বীজ নাই

বল দেখি দাদা

বলতে যদি না পারো তো

বুঝবো তুমি হাঁদা। 

উত্তরঃ নারিকেল।

০১৭. এ হে হে হে হে

তোমার গা ছুঁয়ে গেল কে?

বুজতে পারলে বলুন কে সে?

উত্তরঃ বাতাস।

০১৮. পানির জন্তু নয় তবুও পানিতেই বাস করে 

হাত নেই পা নেই তবু সাঁতার কাটে। 

উত্তরঃ নৌকা।

০১৯. তিন অক্ষরে নাম যার সবার ঘরে রয়

প্রথম অক্ষর বাদ দিলে সর্ব লোকে খায়। 

পেট তার কেটে দিলে মধুর গান গায়

শেষ অক্ষর বাদ দিলে খুব কামরায়

উত্তরঃ বিছানা।

০২০. বলুনতো এমন কোন সে বস্তু

পৃথিবীতে নেই

তোমার আমার মুখের কথায়

তবু আছে সে-ই। 

উত্তরঃ ঘোড়ার ডিম।

০০১. অল্প দিলে ভাল লাগেনা, বেশি দিলে বিষ 

শাশুড়ি বলে বৌকে আন্দাজ মত দিস। 

উত্তরঃ লবণ।

০০২. ফুটোর মাঝে ডুকিয়ে নাড়াচাড়া করে

কখনো বোজে, কখনো খুলে থাকে ঘরে। 

উত্তরঃ তালাচাবি।

০০৩. বিয়ের সময় দাদা দেয় একবার

সারাজীবন বৌদি দেয় দেয় বারবার। 

উত্তরঃ সিঁদুর।

০০৪. ঢোকেনা, তবুও ঢোকাও 

কেন পরের মেয়ে কাদাও,

পারলে উত্তর দাও? 

উত্তরঃ হাতের চুড়ি।

০০৫. আইছি কাজে, কইনা লাজে,

আছে দুই লরা তার মাঝে। 

উত্তরঃ গাভির দুধ।

০০৬. ঘসা দিলে মিটে আশা

নইলে পড়ে সব নিরাশা। 

উত্তরঃ ম্যাচ।

০০৭. বুড়োদের ন’বার ছ’বার 

ছোকরাদের একবার। 

উত্তরঃ সুই সুতা পরান।

লজিকাল ধাঁধা 

০০৮. ফুটোর মধ্যে দিয়ে ফাটা,

নড়েছরে পড়ে আঠা,

বল, কি বুঝেছিস বেটা? 

উত্তরঃ দোয়াত, কলম, কালি।

০০৯. দুই ঠ্যাং ছড়াইয়া, মাঝে দিল ভরিয়া

আপন কাজ করিয়া, পড়ে দেয় ছাড়িয়া। 

উত্তরঃ যাতি দ্বারা সুপারি কাটা।

০১০. হাত আছে পা আছে মাথা তার কাটা

আস্ত মানুষ গিলে খায় বুক তার ফাটা। 

উত্তরঃ শার্ট।

০১১. পাচ বেটায় ধরে, 

বত্রিশ বেটায় করে

এক বেটা ধাক্কিয়ে নেয় ঘরে।

উত্তরঃ ভাত খাওয়া।

০১২. এটার ভিতর ওটা দিয়া দুজনে রয় শুইয়া

বাইরের লোকে যত ঠেলে , মুখটি মোটে নাহি খোলে। 

উত্তরঃ দরজার খিল।

০১৩. চিৎ করে ফেলে উপর করে

এমন করা করে, গহ্না শুদ্ধ নড়ে। 

উত্তরঃ গয়না পড়ে শীল পাটায় মসলা বাটা।

০১৪. দৌড়িয়ে গিয়ে জরিয়ে ধরে করছে টানাটানি 

মধ্যখানে খিল মেরেছে ভিতরে পড়েছে পানি। 

উত্তরঃ খেজুর গাছ থেকে রস পড়া।

হট ধাঁধা

০১৫. জামাই এল কাজে

বলতে পারিনা লাজে,

আমার একটু কাজ আছে দুই ঠ্যাঙয়ের মাঝে। 

উত্তরঃ গাই দোহান।

০১৬. শুইতে গেলে দিতে হয়

না দিলে ক্ষতি হয়। 

উত্তরঃ দরজার খিল।

০১৭. গলা জরিয়ে আসে রসিক যুবতী

কোমরে বসায়ে সমতনে বসতি। 

উত্তরঃ কলসি।

০১৮. বেটির নাম পার্বতী 

নাচতে নাচতে গর্ভবতী। 

উত্তরঃ নাটাই সুতা।

০১৯. মুখেতে খেলে চুমু হাসে খল খল

পেটের মাঝে শুধু জল করে ছল ছল। 

উত্তরঃ হুক্কা।

০২০. বলুন তো কি সেই জিনিস 

যেটা আপনি কাউকে দিলেও 

রাখতে আপনাকেই হবে ?

উত্তরঃ কথা দিলে বা ওয়াদা দিলে।

০০১. আসছে কথা ভাসছে কথা

কানের থেকে কানে

বেতার জিনিস আসলে কী

বুদ্ধিমানেই জানে।

উত্তরঃ মোবাইল।

০০২. গান শোন কথা শোন

বলার উপায় নাই

কেবল শ্রুতির সব বিনোদন

হাওয়া থেকে পাই।

উত্তরঃ রেডিও।

০০৩. দাঁড়ায় না সে, বসে নাকো

চলাই যে তার কাজ

তত্ত্ব তাহার যে না বোঝে

মাথায় পড়ে বাজ।

উত্তরঃ সময়।

০০৪. ওজন হবে না, লোক থাকবে না,

তারে তারে আসা যাওয়া

কথা কইব না, শব্দ করবে

এক গ্রামখানি খাসা

উত্তরঃ টেলিগ্রাম।

০০৫. রোহি রোহিত দর্প গভীর পুস্করে।

একাঙ্গুল জলে পুঁটি ছটফট করে।

উত্তরঃ ভাত।

০০৬. শৈশবে নিল না ঘরে নিল বৃদ্ধকালে

কাহিল করিল মোরে ভেঙে, পায়ে দ’লে।

পিটাইয়া তুলি দিল মোর যত চাম;

অবশেষে দিল মোরে শ্রেষ্ঠ সম্মান।

উত্তরঃ ধান।

০০৭. ছোট্ট পুকুর দুটি, কালো জলে ভরা

মাঝে তাহার কাটে সাঁতার

কালো মানিক জোড়া

ফেলল পাথর পুকুরেতে বহে জলের ধারা।

উত্তরঃ চোখ।

০০৮. বাচ্চা কে সে এমন

মায়ের পেটে নেয়নি জন্ম

বাপ দেখেনি কেমন

খায় না কিছু, তেষ্টা ভীষণ

জল শুধু খায় দু’মন।

উত্তরঃ চৌবাচ্চা।

০০৯. বকবক করে বেশি,

ভারী হলে খুব খুশি

চুপচাপ পড়ে থাকে

লোকে তাকে কাঁখে রাখে।

উত্তরঃ মাটির কলসী।

০১০. আজব কথা শোনা যায়

হাতে-মূখে-পায়ে খায়

মাটির ভিতর মুখ-

তার কাছেই জীয়ন মন্ত্র এবং মহাসুখ

উত্তরঃ গাছ।

০১১. হাজার গেলেও নেই দুখ

একজনেই বাড়ায় সুখ।

উত্তরঃ চাঁদ।

০১২. চারপাশে লেপামোছা

মধ্যিখানে আসন পাকা

ওটার জন্যেই টিকে থাকা।

উত্তরঃ টিকি।

০১৩. ধুপধুনো জ্বেলে রাখো

ক্ষুদ্র আমি-তবু ভয়

কারণ আমি মহাশয়।

উত্তরঃ।

০১৪. সব কিছুতে তড়বড়

করে শুধু ফরফর

ওড়ে, তবু পাখি নয়

বলো দেখি কি হয়?

উত্তরঃ আরশোলা।

০১৫. মাঠের ধারে নদীর পারে

ভন্ড সাধু জপটা সারে

মীন শিশুরা দেখতে গেলে

এক পালকে গিলে ফ্যালে।

উত্তরঃ বক।

০১৬. বিধাতা নির্মাণ করে নাহিক দুয়ার

তাহাতে পুরুষ এক বৈসে নিরাকার

যখন পুরুষবড় হয় বলবান।

বিধাতার সৃজন ঘর করে খান খান।

উত্তরঃ ডিম।

০১৭. মস্তকে করিয়া আনে হয়ে যত্নবান

অপরাধ বিনে তার করে অপমান

অপমানে গুণ তার কখন না যায়

অবশ্য করিয়া দেয় সম্বল উপায়।

উত্তরঃ ধান।

০১৮. বিষ্ণুপদ সেবা করে বৈষ্ণবে সে নয়

গাছ পল্লব নয় কিন্তু অঙ্গে পত্র হয়

পন্ডিতে বুঝিতে পারে দু চারি দিবসে

র্মূখেতে বুঝিতে নারে বৎসর চল্লিশে।

উত্তরঃ।

০১৯. বেগে ধায় রথযান না চলে এক পা

না চলে সারথি তার পসারিয়া গা

হিঁয়ালি প্রবন্ধে পণ্ডিত দেহ মতি

অন্তরীক্ষে যায় রথ ভূতলে সারথি।

উত্তরঃ ঘুড়ি।

০২০.তৃষ্ণায় আকুল সেই জল খাইলে মরে

স্নেহ নাহি করিলে তিলেক নাহি তরে

উগারয়ে অন্য বস্তু অন্য করে পান

সখা সঙ্গে আলিঙ্গনে ত্যজ্যয় পরাণ

উত্তরঃ দাবানল।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *